এই মন্দির দর্শনে তামিলনাড়ুর সন্ন্যাসী রামানুজচারিয়া এসেছিলেন। চৈতন্য মহাপ্রভু যিনি কিনা জগন্নাথের পরম ভক্ত এবং লোক কথায় কথিত আছে চৈতন্য মহাপ্রভু প্রত্যেক দিন জগন্নাথের দর্শনে গৌড় বাট সাহির রাস্তা দিয়ে জগন্নাথ মন্দিরে যেতেন। কিন্তু জগন্নাথ যখন অণসর ঘরে থাকেন তখন স্বপ্নাদেশ হয় চৈতন্য মহা প্রভুকে ওই অলারনাথ দর্শনের জন্য এবং তার পর থেকে প্রভু ব্রহ্মগিরি পদব্রজে গমন করেন এবং প্রভু অলারনাথের দর্শন করেন। এই অলারনাথ মন্দির প্রাঙ্গণে এক শিলাতে মহাপ্রভু শয়ন করতেন । সেখানে তাঁর শরীরের চিহ্ন এখন ও আছে।
অলারনাথ মন্দিরের পায়েস ভোগ অত্যন্ত সুস্বাদু । ভক্তরা এই পায়েস ভোগ সেবনের জন্য ঘণ্টা ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ান । এ ছাড়া খিচুড়ি , পাকা কলার এক রকমের বড়া এবং নানা রকমের পিঠা ভোগ পাওয়া যায়।
মন্দির সকাল ৬ থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে। সকালে বাল ভোগ হয় । দুপুরে অন্ন , ডাল, মহুর , বেসর এবং পায়েস ইত্যাদি ভোগ অর্পণ করা হয় । ভক্তরা এই ভোগ পেতে পারেন বেলা ১ টা থেকে । এই সময় প্রশাসনের প্রায় কর্ম কর্তা ব্রহ্ম-গিরিতে উপস্থিত থেকে দর্শনাভিলাষী ভক্তদের সু শৃঙ্খলিত ভাবে দর্শন করান। রাত্রে পিঠা ভোগ সমর্পণ করা হয়।
আষাঢ় শুক্লা দ্বিতীয়া থেকে মন্দির আবার বন্দ থাকে কারন জগন্নাথের রথ যাত্রা আরম্ভ হয়।
অলারনাথ মন্দিরের পায়েস ভোগ অত্যন্ত সুস্বাদু । ভক্তরা এই পায়েস ভোগ সেবনের জন্য ঘণ্টা ঘণ্টা লাইনে দাঁড়ান । এ ছাড়া খিচুড়ি , পাকা কলার এক রকমের বড়া এবং নানা রকমের পিঠা ভোগ পাওয়া যায়।
মন্দির সকাল ৬ থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত খোলা থাকে। সকালে বাল ভোগ হয় । দুপুরে অন্ন , ডাল, মহুর , বেসর এবং পায়েস ইত্যাদি ভোগ অর্পণ করা হয় । ভক্তরা এই ভোগ পেতে পারেন বেলা ১ টা থেকে । এই সময় প্রশাসনের প্রায় কর্ম কর্তা ব্রহ্ম-গিরিতে উপস্থিত থেকে দর্শনাভিলাষী ভক্তদের সু শৃঙ্খলিত ভাবে দর্শন করান। রাত্রে পিঠা ভোগ সমর্পণ করা হয়।
আষাঢ় শুক্লা দ্বিতীয়া থেকে মন্দির আবার বন্দ থাকে কারন জগন্নাথের রথ যাত্রা আরম্ভ হয়।
No comments:
Post a Comment